জারিয়া স্টেশনের ট্রেন জার্ণি ও মনে রাখার মতো।এই বিরিশিরি ট্যুরে অটোরিক্সা, ভ্যান,রিক্সা,লঞ্চ,বাস,ট্রে ন জার্ণি একই সাথে করলাম।রাস্তাতেই যদিও ৪০
ঘন্টার মতো গেছে তারপরেও এখানে থাকা ৪০ ঘন্টা চিরস্মরণীয় হয়ে
থাকবে।এখানকার আকাশের সুন্দর কালার আমাদের ফোনের ক্যামেরায় তুলতে পারিনি
ইভেন আমরা পানির আসল কালার ও তুলতে পারিনি কিন্তু যা পেরেছি তা হলো
অস্বাভাবিক সুন্দর অভিজ্ঞতা। এখানকার গেস্ট হাউজটা অনেক
নিরাপত্তামিশ্রিত।খালি খাওয়াদাওয়ার সমস্যা।এলাকায় মাছ পাওয়া যায় কম।
আমাদের এই ট্রাভেলগুলোতে সবসময়ের মতো অনেক মজার মজার অভিজ্ঞতা থাকে।খেয়ে না খেয়ে থেকে জীবন কাটাই।সবচেয়ে কম টাকায় বেস্ট আউটপুট বের করে আনতে চেষ্টা করি।
এই সময়, এই বন্ধুত্ব সারাজীবন বেচে থাকুক।বাংলাদেশের এই সুন্দর জায়গা গুলো আরও প্রোমোটেড হোক সেই অপেক্ষায় থাকবো
আমাদের এই ট্রাভেলগুলোতে সবসময়ের মতো অনেক মজার মজার অভিজ্ঞতা থাকে।খেয়ে না খেয়ে থেকে জীবন কাটাই।সবচেয়ে কম টাকায় বেস্ট আউটপুট বের করে আনতে চেষ্টা করি।
এই সময়, এই বন্ধুত্ব সারাজীবন বেচে থাকুক।বাংলাদেশের এই সুন্দর জায়গা গুলো আরও প্রোমোটেড হোক সেই অপেক্ষায় থাকবো
